১. লেবুর উৎপত্তি কোথায় তা অজানা। তবে অনেকের মতে প্রথম লেবু পাওয়া যায় ভারতের আসামে, বার্মাতে (বর্তমান মায়ানমার) কিংবা চীনে।
২. ইউরোপে লেবুর প্রচলন শুরু হয় প্রাচীন রোমের সময় দ্বিতীয় খ্রিস্টাব্দের দিকে দক্ষিন ইতালির কাছাকাছি।
৩. পারস্য, ইরাক ও মিশরে লেবুর প্রচলন ঘটে ৭০০ খ্রিস্টাব্দে। স্পেন ও উত্তর আফ্রিকাতে এটি পরিচিতি লাভ করে ১০০০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময়ে।
৪. নতুন বিশ্বের কাছে লেবু পরিচিত হয় ১৪৯৩ সালে, যখন ক্রিস্টোফার কলম্বাস হিস্পানিওলা দ্বীপে লেবু বিতরন করেন।
৫. লেবু গাছের জীবনকাল গড়ে ৫০ বছর। যথাযথ যত্ন এবং রোগ প্রতিরোধ পদ্ধতির মাধ্যমে, একটি জোরালো গাছ ১০০ বছর ধরে বাঁচতে পারে।
৬. একটি সম্পূর্ণ কাঁচা লেবু দৈনিক প্রস্তাবিত এর মাঝে ১৩৯ শতাংশ ভিটামিন সি এবং ২২ ক্যালরি ধারন করতে সক্ষম।
৭. আমেরিকান ইউরোলিক্যাল এসোসিয়েশনের গবেষণায় দেখা গেছে যে লেবুর সরবৎ বা লেবুর রস মূত্রনালীর সাইট্রিট তৈরি করে কিডনির পাথরের সাথে সংঘটিত হতে পারে, যা স্ফটিক গঠনের বাধা দেয়।
৮. এক সময় লেবু রাজাদের উপহার হিসাবে উপস্থাপন করা হতো কারণ তারা এত বিরল ছিল।
৯. ২০০৩ সালের ৮ ই জানুয়ারি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লেবু পাওয়া যায় যার ওজন ছিল ৫.২৬৫ কেজি। এটি পাওয়া যায় ইসরাইলের কেফার জিতিমের খামারে। লেবুটির পরিধি ছিল ৭৪ সেন্টিমিটার (২৯ ইঞ্চি) এবং ৩৫ সেন্টিমিটার (১৩.৭ ইঞ্চি) উচ্চ।
সূত্র:- ডেইলি সান